কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ

বন্ধুরা আমরা অনেকে কম্পিউটার চালাতে পারলেও, এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা জানে না কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ করতে হয়। মানে তারা কম্পিউটারের কীবোর্ড শর্টকাট এর বিষয়ে ভালো জানে না।

আপনি যদি কম্পিউটার এর কীবোর্ড সম্পর্কে ভালো ধারনা না রাখেন তাহালে আপনি দ্রুত কাজ করতে পারবেন না। মনে করুন, আপনি কোনো অফিসের কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরি করছেন কিন্ত আপনি দ্রুত টাইপ করতে পারছেন না।

যাতে আপনার অনেক মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে। এখন আপনি যদি keyboard এর সঠিক ব্যবহার গুলো জানেন তাহালে তাহালে অনেক দ্রুত কম সময়ে টাইপিং কাজ করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে জানতে হবে কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ করে বা কীবোর্ড শর্টকাট গুলোর ব্যাপরে।

কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ

কম্পিউটার কীবোর্ড এ বাংলা, ইংরেজি টাইপিং করা সহ অন্যান্য সকল কাজ গুলো দ্রুত সম্পর্ন করার জন্য যে keyboard shortcuts রয়েছে সেগুলো বিষয়ে নিচে বিস্তরিত ভাবে বলে দিয়েছি।

কীবোর্ড এর সাধারন শর্টকাট কী

  • Ctrl + C = কপি করুন।
  • Ctrl + X = কাট করুন।
  • Ctrl + V = পেস্ট করুন।
  • CTRL + Z = এর পূর্বাবস্থায় ফিরে আসুন।
  • Shift + DELETE = রিসাইকেল বিনে আইটেমটি স্থাপন ছাড়া স্থায়ীভাবে নির্বাচিত আইটেম মুছুন।
  • Ctrl + Shift = যখন একটি আইটেম টেনে – নির্বাচিত আইটেমের একটি শর্টকাট তৈরি করুন।
  • F2 চেপে = নির্বাচিত আইটেমের রিনেম করুন।
  • CTRL + Right Arrow = পরবর্তী শব্দের শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরান।
  • Left Arrow = বাম পাশে মেনু খোলা অথবা সাবমেনু বন্ধ করা।
  • F5 চাপুন কী = সক্রিয় উইন্ডোর আপডেট করুন।
  • BACKSPACE = কম্পিউটার বা উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ফোল্ডার onelevel আপ দেখুন।
  • Esc = বর্তমান টাস্ক বাতিল করুন।
  • Ctrl + Tab = ট্যাব মাধ্যমে অগ্রসর করান।
  • CTRL + Shift + Tab = ট্যাব মাধ্যমে পশ্চাদবর্তী
  • ট্যাব (বিকল্পগুলির মাধ্যমে অগ্রসর)।
  • Shift + Tab = বিকল্পগুলির মাধ্যমে ।
  • বাম Alt + বাম Shift + Print Screen = উচ্চ বৈশাদৃশ্য সুইচ চালু বা বন্ধ করা হয়।
  • বাম Alt + বাম SHIFT + NUM টি লক = mouse keys সুইচ অন বা বন্ধ করা।
  • SHIFT পাঁচবার = sticky keys সুইচ অন বা বন্ধ করা।
  • পাঁচ সেকেন্ডের জন্য NUM Lock = toggle keys সুইচ অন বা বন্ধ করা।
  • উইন্ডোজ লোগো + U = ওপেন ইউটিলিটি ম্যানেজার।
  • END টি = সক্রিয় উইন্ডোর নীচে প্রদর্শন করা।
  • Home = সক্রিয় উইন্ডোর উপরে প্রদর্শন করা।
  • NUM LOCK + + তারকা চিহ্ন (*) সাবফোল্ডার নির্বাচিত ফোল্ডারের অধীনে সব প্রদর্শন করা।
  • CTRL + Left Arrow = পূর্ববর্তী শব্দের শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরানো।
  • CTRL + Down Arrow = পরবর্তী অনুচ্ছেদের শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরানো।
  • CTRL + Up Arrow = পূর্ববর্তী অনুচ্ছেদের শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরানো।
  • Ctrl + A = সকল নির্বাচন করা।
  • 16 থেকে F3 কী = একটি ফাইল অথবা ফোল্ডার জন্য অনুসন্ধান করা।
  • ALT + ENTER = নির্বাচিত আইটেমের জন্য বৈশিষ্ট্য দেখা।
  • Alt + F4 = সক্রিয় আইটেমটি বন্ধ, অথবা সক্রিয় প্রোগ্রাম প্রস্থান করা।
  • ALT + ENTER = নির্বাচিত বস্তুর বৈশিষ্ট্যাবলী প্রর্দশিত করা।
  • ALT + Space bar = সক্রিয় উইন্ডোর শর্টকাট মেনু খুলুন।
  • উইন্ডোজ লোগো + Shift + M = Restore the থাকা উইন্ডোগুলো।
  • উইন্ডোজ লোগো + E = Open My কম্পিউটার করুন।
  • উইন্ডোজ লোগো + F = একটি ফাইল অথবা ফোল্ডার জন্য অনুসন্ধান করা।
  • CTRL + উইন্ডোজ লোগো + F =  কম্পিউটারের জন্য অনুসন্ধান করা।
  • উইন্ডোজ লোগো + F1 = উইন্ডোজ সাহায্য প্রদর্শন করা।
  • উইন্ডোজ লোগো + L = কীবোর্ড লক করা।
  • উইন্ডোজ লোগো + R = রান ডায়ালগ বক্স ওপেন করা।
  • উইন্ডোজ লোগো + U =ওপেন ইউটিলিটি ম্যানেজার করা।
  • Ctrl + B =সংগঠিত ফেভারিটসগুলো ডায়ালগ বক্স ওপেন করুন।
  • CTRL + E = সার্চ বার খোলা খুলুন।
  • CTRL + F = খুঁজুন ইউটিলিটি শুরু করা।
  • Ctrl + H = ইতিহাস বার খুলুন।
  • CTRL + L = ওপেন ডায়ালগ বক্স খোলা।
  • Ctrl + N = একই ওয়েব ঠিকানা দিয়ে ব্রাউজার আরও একটি দৃষ্টান্ত শুরু করা।
  • Ctrl + O = ওপেন ডায়ালগ বক্স, যেমন জন্য CTRL + L একই খোলা।
  • CTRL + P =  প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স খোলা।
  • Ctrl + R = বর্তমান ওয়েব আপডেট করা।
  • Ctrl + F4 = সক্রিয় ডকুমেন্ট বন্ধ প্রোগ্রাম যে আপনি একাধিক নথি আছে সক্রিয় মধ্যে open simultaneity সেয়ানা করুন।
  • ALT + TAB = খোলা আইটেম মধ্যে স্যুইচ করা।
  • ALT + ESC =  যাতে তারা খোলা হয়েছে এ আইটেম মাধ্যমে সাইকেল করা।
  • Shift + F10 = নির্বাচিত আইটেমের জন্য শর্টকাট মেনু প্রদর্শন করা।   
  • Ctrl + ESC = স্টার্ট মেনু প্রদর্শন করা।

মাইক্রোসফট অফিস শর্টকাট জানুন

  • Ctrl+N = নতুন ডকুমেন্ট শুরু করা।
  • Ctrl+O =ওপেন ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
  • Ctrl+W = অ্যাকটিভ ডকুমেন্ট বন্ধ করা।
  • Ctrl+S =  ডকুমেন্ট সংরক্ষণ বা সেভ করা।
  • Ctrl+P = প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন বা প্রিন্ট করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+I = প্রিন্ট কত পেইজ থেকে কত পেইজ হবে বা প্রিন্ট প্রিভিউ প্রদর্শন করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+P = প্রিন্ট লেআউট প্রদর্শন করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+O = আউটলাইন ভিউ প্রদর্শন করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+N = ড্রাফট ভিউ প্রদর্শন করার জন্য।

Find, Replace and Browse through text

  • Ctrl+F = কোন ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+Y = আরেকটা ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য।
  • Ctrl +H = রিপ্লেস ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য।
  • Ctrl+G = গো টু ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+ Z = আপনি শেষ চারটি জায়গায় সংশোধন করেছেন তা প্রদর্শন করবে।
  • Ctrl+page up = পূর্বের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য।
  • Ctrl+PageDown = পরের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য।

Edit and Move Text and Graphics

  • Backspace = বামদিক থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য।
  • Ctrl + Backspace = বামদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
  • Delete = ডানদিন থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য।
  • Ctrl + Delete = ডানদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
  • Ctrl+ Z = শেষ কাজটি বাতিল করার জন্য।
  • Ctrl + C = নির্বাচিত টেক্সট কপি করার জন্য।
  • Ctrl + X = নির্বাচিত টেক্সট কাট করার জন্য।
  • Ctrl+V = কপি/কাট করা টেক্সট পেস্ট করার জন্য।
  • Alt+Shift +R = হেডার অথবা ফুটারের পূর্বের অংশ কপি করার জন্য।
  • Ctrl +Alt +V = পেস্ট স্পেশাল ডায়ালগ বক্স প্রদর্শনের জন্য।
  • Ctrl + Shift + V = শুধু ফরম্যাটিং পেস্ট করার জন্য।

Insert Special Characters

  • Ctrl+F9 = খালি ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য।
  • Shift +Enter = একটি প্যারাগ্রাফে একটি নতুন লাইন শুরু করার জন্য্।
  • Ctrl + Enter = পেজ ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য।
  • Ctrl + shift+ Enter = কলাম ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+Minus Sign = একটি em ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য।
  • Ctrl+Minus Sign = একটি en ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য।
  • Ctrl + Hyphen = একটি অপশনাল হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য।
  • Ctrl + Shift + Hyphen = নন ব্রেকিং হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য।
  • Ctrl + Shift + Spacebar = নন ব্রেকিং স্পেস ইনসার্ট করার জন্য।
  • Alt + Ctrl + C = কপিরাইট প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+R = রেজিষ্টার্ড ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+T = ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
  • Alt+Ctrl+Full Stop = উপবৃত্ত ইনসার্ট করার জন্য।

Select Text and Graphics

  • Shift + Right Arrow = ডানদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য।
  • Shift +Left Arrow = বামদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য।
  • Ctrl+Shift+right arrow = শব্দের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
  • Ctrl+Shift+Left Arrow = শব্দের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
  • Shift+End = লাইনের শেষে সিলেক্ট করার জন্য।
  • Shift + Home = লাইনের শুরুতে সিলেক্ট করার জন্য।
  • Shift + Down Arrow = নিচের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য।
  • Shift +Up Arrow = উপরের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য।
  • Ctrl+Shift+Down Arrow = প্যারেগ্রাফের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
  • Ctrl+Shift+Up Arrow = প্যারাগ্রাফের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
  • Shift+Page Down = স্ক্রীনের নিচে পরবর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য।
  • Shift+Page Up = স্ক্রীনের উপরে পূর্ববর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য।
  • Ctrl+Shift+Home = কোন ডকুমেন্টের একদম শুরুতে যাওয়ার জন্য।
  • Ctrl+Shift+End = কোন ডকুমেন্টের একদম শেষে যাওয়ার জন্য।
  • Ctrl + A = সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট সিলেক্ট করার জন্য।

Select Text in a Table

  • Shift +Tab = টেবলের পূর্ববর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য।
  • Shift+Alt+Page Down = উপরের সেল থেকে পুরো কলাম সিলেক্ট করার জন্য।
  • Shift+Alt+Page Up = নিচের সেল থেকে পুরো কলাম ‍সিলেক্ট করার জন্য।

Apply Paragraph Formatting

  • Ctrl+1 = সিঙ্গেল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
  • Ctrl + 2 = ডাবল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
  • Ctrl+5 = দেড় লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
  • Ctrl+0 = এক লাইন স্পেস দেওয়ার জন্য ২টি প্যারাগ্রাফের মধ্যে।
  • Ctrl +E = একটি প্যারাগ্রাফকে মাঝখানে সেট করে।
  • Ctrl+J = একটি প্যারাগ্রাফকে জাস্টিফাইড অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
  • Ctrl+R = একটি প্যারাগ্রাফকে রাইট অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
  • Ctrl+L = একটি প্যারাগ্রাফকে লেফট অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
  • Ctrl+M = বাম দিক থেকে ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য
  • Ctrl+Shift+M = বামদিক থেকে প্যারাগ্রাফ ইনডেন্ট বাদ দেয়ার জন্য।
  • Ctrl+T = হ্যাংগিং ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য।
  • Ctrl+Shift+T = হ্যাংগিং ইনডেন্ট কমানোর জন্য।
  • Ctrl+Q = প্যারাগ্রাফ ফরম্যাটিং দূর করার জন্য।

Perform a Mail Merge

  • Alt+shift+K = মেইল মার্জ প্রদর্শনের জন্য।
  • Alt+Shift+N = ডকুমেন্ট মার্জড করার জন্য।
  • Alt+Shift+M = মার্জড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার জন্য।
  • Alt+Shift+E = মেইল মার্জড ডাটা ডকুমেন্ট এডিট করার জন্য।
  • Alt+shift+F = একটি মার্জ ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য।

মাইক্রোসফট এক্সেল শর্টকাট জানুন

  • Left Arrow = একঘর বাম পাশে।
  • Right Arrow = একঘর ডানে পাশে।
  • Up Arrow = একঘর উপরে।
  • Down Arrow = একঘর নিচে।
  • Home = রো এর প্রথমে যাওয়া।
  • CTRL + left Arrow = কলামের শেষে যাওয়া।
  • CTRL + Home = ওয়ার্কশীটের একেবারে উপরে যাওয়া।
  • CTRL + End = ওয়ার্কশীটের একেবারে নিচে যাওয়া।
  • CTRL + PAGES DOWN = পরের ওয়ার্কশীটে যাওয়া।
  • CTRL + PAGE-UP = পূর্বের ওয়ার্কশীটে যাওয়া।
  • CTRL + Space bar = সম্পুর্ণ কলাম সিলেক্ট করা।
  • SHIFT + Space bar = সম্পুর্ণ রো সিলেক্ট করা।
  • SHIFT + Left Cursor = সর্বপ্রথম কলামে যাওয়ার জন্য।
  • SHIFT + Right Cursor = সর্বশেষ কলামে যাওয়ার জন্য।

Windows 10 এর শর্টকাট জানুন

  • Windows + , (কমা) = কম্পিউটারের ডেস্কটপে চলে আসবে। যখন কি ছেড়ে দেওয়া হবে তখন তা আগের অবস্থায় চলে আসবে।
  • Windows + . (ডট) = উইন্ডো ডান অথবা বাম পার্শ্বে থাকবে।
  • Windows + R = Run কমান্ড চলে আসবে।
  • Windows + X = কুইক এক্সেস মেন্যু ওপেন হবে।
  • Windows + I = সেটিংস মেন্যু চলে আসবে।
  • Windows + M = সব কিছু মিনিমাইজ হয়ে ডেক্সটপ প্রদর্শিত হবে।
  • Windows + D = ডেস্কটপ প্রদর্শিত হবে। দ্বিতীয়বার চাপলে আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।
  • Windows + Q = কম্পিউটারের সকল অ্যাপ্লিকেশন সার্চ করার অপশন আসবে। এর সাহায্যে সহজে যে কোন অ্যাপ্লিকেশন সার্চ করে পাওয়া যাবে।
  • Windows + W = সিস্টেম সেটিংস সার্চ করার জন্য সার্চ মেন্যু চলে আসবে।
  • Windows + F = ফাইল বা ফোল্ডার সার্চে জন্য মেন্যু চলে আসবে।

আপনার যদি উপরের কীবোর্ড শর্টকাট গুলো ধারনা থাকে তাহালে কম্পিউটারে সকল কাজ গুলো খুব সহজে দ্রুত সময়ের মধ্যে করতে পারবেন।

কীবোর্ড এর কয়টি অংশ ও কি কি?

কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ একটি ইনপুট ডিভাইস হলো কীবোর্ড। কম্পিউটারে সব থেকে বেশি বার ব্যবহার করা হয় এই কীবোর্ড।

একটি কীবোর্ডে ৮৪ থেকে ১০১ টি কী (key) আবার কোনো কোনো কীবোর্ডে ১০২ থেকে ১০৪ টি কী (key) থাকে।

সাধারণত একটি কীবোর্ড এর ৫ টি অংশ থাকে। যথা –

১. আলফাবেটিক কী – কীবোর্ডে ইংরেজিতে A থেকে Z পর্যন্ত যে ২৬ টি অক্ষর থাকে তাকে আলফাবেটিক কী (key) বলে।

২. নিউমেরিক কী – কীবোর্ডের ডান পাশে 0 থেকে 9 পর্যন্ত লেখা কী (key) গুলোকে নিউমেরিক কী বলে।

৩. অ্যারো কী – কীবোর্ডের ডান দিকে আলফাবেটিক কী (key) ও নিউমেরিক কী এর মাঝে আলাদা ভাবে যে ৪ টি কী (key) থাকে সেই কী গুলোকে অ্যারো কী বলে।

৪. ফাংশন কী – কীবোর্ডর উপরে F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে ১২ টি কী (key) গুলো থাকে তাকে ফাংশন কী বলে।

৫. বিশেষ কী – উপরে বলা আলফাবেটিক কী, নিউমেরিক কী, অ্যারো কী, ফাংশন কী গুলো ছাড়া কীবোর্ডে যে কী (key) গুলো রয়েছে তাকে বিশেষ কী বলে।

আজকে আমরা কি শিখলাম

তাহালে, বন্ধুরা আজকে আমরা শিখলাম কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ করা হয়। আমার লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লাগে তাহালে অবশ্যই নিচে কমেন্টে জানাবেন।

কীবোর্ড সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়ুন –

Leave a Comment

Share via
Copy link
Powered by Social Snap